জীবনের একটা ভুল তিনটি মানুষের ক্ষতি করে দিতে পারে।

 


(ছবি : সংগৃহীত)

আপনি কি ভাবছেন যে মানুষটা নিজের স্ত্রী অথবা স্বামী থাকা সত্বেও অপনার সাথে রিলেশন করতে চাইছে সে সত্যিই আপনাকে ভালোবাসে? আপনার জন্য সে সংসার, পরিবার সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে? তবে আপনি ভুল ভাবছেন। যে মানুষ টা তার বিবাহিত সম্পর্ক এর সাথে বেইমানি করতে পারে সে আপনার সাথেও সেইরূপ প্রতারণা করবে। আপনি যদি ভেবে থাকেন আপনাকে নিয়ে সে সুখের সংসার পাতবে। তাহলে আপনার ধারণা ভুল। সংসার পাতলেও সেই সংসার সুখের হবে না। কারণ ওই সমস্ত মানুষ রা কখনোই কাউকে আপন করে নিতে পারে না। এরা মানুষের আবেগ, অন্তর নিয়ে খেলতে পারে।


যে মানুষ একজন এর সাথে সংসার করে তার সাথে সুখ, দুঃখের ভাগিদার হয়েও তাকে ঠকাতে পারে, তাকে আশা, ভরসায় আশ্বাস দিয়ে ঘনিষ্ঠ হয়েও তাকে দিনের পর দিন আড়ালে রেখে অন্য সম্পর্কে লিপ্ত হতে পারে সে আসলে কাউকেই ভালোবাসতে পারে না। মানুষের শরীর নিয়ে, মন নিয়ে দুদিনের খেলাই তার আসল উদ্দেশ্য। এদের ফাদে পড়তে সহজ সরল মানুষ গুলোর সময় লাগে না। এরা মিষ্টি কথার জালে খুব সহজেই অন্যকে আকৃষ্ট করতে জানে। যে মানুষটি বিয়ের পর তার স্বামী কিংবা স্ত্রী এর প্রতি অনুগত হয়ে সারাজীবন থাকার ক্ষমতা রাখতে পারে  না। তাদের মধ্যে সত্যি কারের ভালোবাসা বলে কিছু থাকে না। 


আপনি শুধুই মাত্র তার ভোগ্য বস্তু। আপনার সাথে মিশুকে ভাবে মিশে আপনার সে আখেরে ক্ষতিই করে দেবে। সময় শেষ হয়ে গেলে আপনার মন, সন্মান, ইজ্জত নিয়ে আপনাকে ব্যবহার করে ছেড়ে দেবে। এতে আপনি আরো বেশি কষ্ট পাবেন। কাউকে এ কথা বলতে পারবেন না যে, অমুকের বর কিংবা অমুকের বউ আপনার এই সর্বনাশ টা করেছে। কারণ আপনাকেই তখন সমাজ দোষারোপ করবে। সবাই ছি ছি করবে  আপনাকে । সব জেনে শুনে আপনি ই বা কেন একটা সংসার নষ্ট করেছেন। আর অন্যের সংসার নষ্ট করতে চাইলে, সেই পাপের বোঝা থেকে কখনোই বেরিয়ে আসতে পারবেন না। অন্যজনের চোখের জল এর অভিশাপ অবশ্যই আপনার জীবনটাকে নরক বানিয়ে দেবে। সুখী আপনিও হতে পারবেন না। 


এই প্রেমের প্রথম প্রথম আপনারা লোকচক্ষুর আড়ালে প্রেম করলেও সত্যি কখনো চাপা থাকবে না। লোকের কানে কানে কয়েক দিন পর থেকে ঠিকই চাউর হয়ে যাবে। তখন অস্বীকার করলেও একটা সময়ের পর হাতে নাতে ধরা পড়ে যাবেন। তখন নিজের মধ্যে পাপ বোধ জন্মালেও প্রায়শ্চিত্ত করার কোনো রাস্তা থাকবে না ।


সুতরাং প্রেমে পড়ার আগে ভালো করে জেনে নিন উল্টো দিকের মানুষটা বিবাহিত কিনা। জেনে শুনে একটা সম্পর্কে এগোন। যে একটা সংসার থাকতে মন ভরে না অন্য দিকে হাত বাড়ায় সেই মানুষ টা কখনোই ভালো হতে পারে না। 


এবার অনেকেই বলতে পারেন, বাড়ির বউ এরা অনেক সময় অভাবে এইসব এর ফাঁদে পড়ে। আমি বলবো ভুল কথা। এখন তো কত কিছু রোজগার এর পথ বেরিয়েচে। শিক্ষিত না হলেও সে ইচ্ছা করলেই যে কোনো কাজ করতে পারে। আগেকার মতো এখন কাজের অভাব নেই। আর ছোটখাটো ব্যবসা করেও দাঁড়াতে পারে। সরকার তো অনেক সময় লোন দেয়। স্বামীর পাশে সে নিজে ইছা করলে দাঁড়াতেই পারে। 

আর রইলো বাকি পুরুষ দের কথা । তারা তো স্বভাব এই এইসব নোংরামি করে। সেই সব পুরুষ দের ক্ষমা না করাই ভালো। তাদের ক্ষমা করে তার সংসারে থেকে যাওয়া মানে নিজেকেই নিজের অপমান করা। ভগবান দুটো হাত দিয়ে দিয়েছে সুস্থ শরীর দিয়েছে খেটে খাবেন। এতে অনেক শান্তি পাবেন। দিন রাত লাঠি ঝাঁটা অপবাদ খাওয়ার চেয়ে ঢের ভালো। 

পুরুষের চরিত্রের অনেক রূপ দেখা যায় ছত্রে ছত্রে। ধিকার জানাই। একটি বাচ্ছা মেয়ে বায়না করে তার বিবাহিত দিদির বাড়ি যেতে চায়। আর তার  মা দিয়ে আসে। সেই টুকু বাচ্চাকে তার দিদির শশুর ধর্ষণ করে। ছি ছি ছি!!! কোথায় ওই টুকু বাচ্চাকে লজেন্স কিনে দেবে, গল্প শোনাবে, তা নয় । এই তো হিংস্র পুরুষের পরিচয়। মেয়েটি এখন হাসপাতালে ভর্তি। আজকে পড়লাম ঘটনাটা। সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে অনেক কিছু জানতে পারা যায়। তাই সকলকে উচিত সাবধানে চলাফেরা করার। কে কখন মানুষ বেশি রাক্ষস ওত পেতে আছে বোঝা দায়।


না মেয়েরাও কম খতরনাক নয়। এখন কার মেয়েদের থেকেও সাবধান। টাকা, পয়সার লোভে ভালো ভালো পরিবারের ছেলেদের প্রেমের জালে জড়িয়ে টাকা পয়সা নিয়ে তাকে ছেড়ে দিচ্ছে। আর ছেলেটা নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে ঠকে যাচ্ছে। প্রতারিত হয়ে কেউ কেউ আবার বেছে নিচ্ছে আত্মহত্যা র পথ। সুতরাং এখনকার জেনারেশন এ নারী পুরুষ উভয় কেই সর্তক হয়ে থাকতে হবে সবসময়। 


তবে পরিশেষে বলবো সব নারী পুরুষ  ই যে খারাপ এমন নয়। পৃথিবীতে ভালো মানুষও অনেক। তাই পৃথিবী এত সুন্দর। এত রঙিন। 


সমাপ্ত 


(ছবি : সংগৃহীত)


অন্য নতুন আরো একটি টপিক নিয়ে আলোচনা শুরু করলাম। 


স্ত্রী কে যে সব কথা কোনো দিন ও বলা উচিত নয়: 


স্ত্রী কে রাগের মাথায় বা  উত্তেজনা বশত কখনোই বলবেন না - তোমাকে বিয়ে করাই আমি জীবনের মস্ত বড়  ভুল। এই কথাটা কখনওই বলবেন না। এতে স্ত্রী রা খুবই কষ্ট পান। আপনি একবার ভেবে দেখুন তো একটা মেয়ে তার বাবা, মা, আত্ত্বিয় স্বজন জন্মভিতে সব কিছু ছেড়ে আপনার হাত ধরে আপনার সংসারের দেখাশোনা দায়িত্ব সহকারে পালন করে। তার খুঁত ধরে যদি আপনি তাকে এত বড় কথাটা বলেন তার কত বড় আঘাত লাগে একবার ভেবেছেন কখনো? কথা গুলো মুখ থেকে উচ্চারণ করার আগে একবার নিজের দিকে কথা গুলো এপ্লাই করে দেখুন। সে যদি আপনাকে এই কথা গুলি বলতো আর আপনি যদি ওর পজিশন এ থাকতেন আপনার কেমন লাগতো ? কষ্ট হতো কিনা ...


কখনো নিজের বউ কে খাওয়ার সময় কটু কথা বলবেন না। খাওয়ার সময় ভাতের থালায় যদি চোখের জল পরে এতে সংসারের অমঙ্গল হয়। বউ কে খাওয়ার নিয়েও কোনো দিন খোটা দেবেন না। মনে রাখবেন দু বেলা দু মুঠো খাওয়ার জন্য সে আপনার ঘরে আসে নি। তার জন্মদাতা বাবা তাকে এত দিন খাইয়ে পরিয়ে এসেছে সে বাকি জীবনটাও তার মেয়েকে খায়াতে পারবে। তাছাড়া এখন যুগ বদলেছে। নারী পুরুষ সকলে রোজগার করে। মেয়েরা এখন স্বাবলম্বী। তাই খাওয়া নিয়ে খোটা দেবেন না। আমি আবার ও বলছি কাউকে আঘাত করার আগে নিজের দিকে সেই প্রশ্নটা করে দেখুন । আপনাকেও যদি খাওয়া নিয়ে খোটা দিত আপনি সহ্য করতে পারতেন তো? হ্যা , সংসারে থাকতে গেলে খুটিনাটি বিষয়ে ঝামেলা ঝগড়া হতেই পারে। তবে সেটা প্রাসঙ্গিক কথাবার্তা র মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়া যেতে পারে। 


স্ত্রীরা নিজের স্বামীর কাছ থেকে প্রশংসা শুনতে ভালোবাসে। স্বামীরা সারাদিন বাইরে কাজ থেকে এসে তাদের একটু রূপের গুণের প্রশংসা করবে এই আশা করে অধীর অপেক্ষায় থাকে। দেখবেন অনেক স্ত্রী রাই রাতের বেলায় নিজেকে একটু পরিপাটি করে সেজে গুঁজে থাকে। যাতে অবশান্ত, ক্লান্ত বর সারাদিনের কাজের পর বউ এর মিষ্টি মুখ টা দেখে মানসিক শান্তি পায়। ওই মায়াবী চোখের দিকে তাকিয়ে সারাদিনের সমস্ত ক্লান্তি যায় হারিয়ে। কিন্তু আপনি যদি নিজের স্ত্রী এর সামনে অন্য নারীর প্রশংসা করেন, তাদের বুদ্ধির, গুণের, রূপের তারিফ করেন তাহলে তারা বেজায় চোটে যান। মেয়েরা এই ব্যাপারে খুব হিংসুটে হয়। তারা চায় তাদের স্বামী যেন শুধু তাদেরই চোখে হারায়। তারা স্বামীর চোখের মণি হয়ে থাকতে চায়। 


স্বামী স্ত্রী এর মধ্যে ঝগড়া হলে নিজেদের মধ্যেই তা মিটিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন। এই ঝগড়া তো একটু পরেই মিল হয়ে যাবে। সংসারের এটাই নিয়ম। কিন্তু এইসব ঝগড়া র মাঝে যদি তৃতীয় ব্যক্তি নাক গলায় তাতে তো ঝগড়া থামে ই না। উল্টে পাড়া পড়শী সবাই জেনে যায়। এতে নিজেদের লাভের চেয়ে ক্ষতিই হয় বেশি। আর ঝগড়ার সময় স্ত্রী কে কখনোই গালাগাল দেবেন না। তার বাপের বাড়ির লোক দের নাম তুলেও গালি দেবেন না। এতে দাম্পত্য জীবনে খারাপ প্রভাব ফেলে। ফলে সম্পর্কে র অবস্থার অবনতি ঘটে। তার চেয়ে বরং ঝগড়া অশান্তির সময় কিছুক্ষণ না কথা বলবেন তবু ভালো তবে গালি দেবেন না। এতে আপনার রুচিশীলতার পরিচয় তার কথাও প্রকাশ পায়। 


স্ত্রী এর বাপের বাড়ির ঘরের সকলকে হয়তো আপনার না ও ভালো লাগতে পারে। হয়তো কোন একজনকে আপনার ব্যক্তিগত ভাবে পছন্দ হয় না। কিন্তু এ কথা বউ এর সামনে প্রকাশ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন আপনি তাকে নিয়ে ঘর করছেন না। সুতরাং সে আপনার মনের মতো হলো কি হলো না সেইদিকে আপনাকে মাথা ঘামাতে হবে না। বরঞ্চ স্ত্রী এর বাপের বাড়ির প্রতিটি মানুষের সাথেই ভালো ব্যবহার করুন। এতে আপনার বউ খুশি থাকবে। আপনার বউ এর বাপের বাড়ি থেকেও আপনি প্রশংসা পাবেন। সব কিছু ভালো ভাবে ম্যানেজ থাকবে। 


পরিশেষে বলা যায় বউ মনে কষ্ট পায় এমন কোনো কাজ ই করবেন না। বউ এর সাথে খারাপ ব্যবহার একদম করবেন না। খুব যত্ন নিয়ে মেয়েরা সংসার করে, সংসারের দেখভাল করে, পরিবারের সকলের যত্ন নেয়। পরিবারের প্রতিটা সদস্য দের চাহিদা মতো যথাসাধ্য চেষ্টা করে কাজ করার। তার ভুল ত্রুটি না ধরে তাকে ভুল হলে বোঝাবেন। শেখাবেন। কিন্তু তাকে অবহেলা করবেন না। নারীকে সন্মান করলে বউ কে যত্নে রাখলে আপনার জীবনে কোন ক্ষতি হবে না। কেউ কেউ বলবে হয়তো বউ পাগল । তা বলুক। নিন্দুকেরা অনেক কথাই বলবে। সে কথায় কান।  দেয়ার দরকার নেই। বউ কে যত্নে, ভালোবাসায় আগলে রাখলে অপনার আয় উন্নতি হবে। সংসার সুখ সমৃদ্ধি বেড়ে উঠবে। কারণ প্রতিটা নারীর মধ্যেয়ই দেবীর বিরাজমান। আপনি মিলিয়ে নেবেন।


সমাপ্ত 

.....….......................................................................

জীবনে চলার পথে কিছু নৈতিক নিয়ম মেনে চলুন : 


কাজ বেশি করুন এবং কথা কম বলুন : জানেন তো আমরা যখন কাজের চেয়ে বেশি কথা বলি তখন কাজ টা হয় কম আর মুখ চলে বেশি। এতে নিজেদেরই ক্ষতি হয়। আর অনর্গল কথা বলার অভ্যাস থাকলে দেখবেন আমরা অনেক ব্যক্তিগত কথাও বলে ফেলি। ফলে সমস্যা আমাদেরই হয়। সুতরাং কথা কম বলাই ভালো। অপ্রয়োজনীয় কথা বলে নিজের বিপদ ডেকে আনার চেয়ে কাজে মন দেয়াই হলো বুদ্ধিমানের কাজ। 


কথা বলার সময় অপর পক্ষের চোখে চোখ রেখে আত্মবিশ্বাস এর সঙ্গে কথা বলুন। এতে আপনার কনফিডেন্স বাড়বে। ভীতি দূর হবে। আর এটাই করা উচিত। 


নিত্যনতুন পোশাক আশাক কিনতে হবে এমন কোনো কথা নেই। কিন্তু কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজে বেরোলে অবশ্যই পরিষ্কার, পরিছন্ন , রুচিশীল জামা পড়ার চেষ্টা করুন। জামা কাপড় অবশ্যই আয়রন করে পড়ার চেষ্টা করবেন। এতে বাহ্যিক দিক থেকে আপনাকে খুব কনফিডেন্স লাগবে। এর মাধ্যমেই আপনি কয়েক কদম এগিয়ে থাকবেন। জীবনের চলার পথে এইরকম কিছু ছোট ছোট নিয়ম মেনে চলবেন। এতে আপনার ভদ্রতা, ও বুদ্ধিদীপ্ততার প্রকাশ পাবে। এই গুলি খুবই ছোটখাটো ব্যাপার। কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 


নিজের দুর্বলতা ও পারিবারিক সমস্যা সম্পর্কে বাইরের লোকের সাথে বেশি আলোচনা না করাই ভালো। এতে আপনার সমস্যা আরো বাড়তে পারে। অনেকেই নিজের কাহিনী বলে লোকের কাছে হালকা হতে চায় কিনতু মানুষ তার এই দুর্বলতা র সুযোগ নিয়ে তাকে তার পিছনে মজা করে। তাকে বিশ্বাস করে বললেও সে সেই কথা চারিদিকে চাউর করে বেড়ায়। এইভাবে আরো বেশি সমস্যা র সৃষ্টি হয়। 


যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান প্রায় নগণ্য সে বিষয়ে না কথা বলাই শ্রেয়। চুপচাপ শুনে যান। কোনো মন্তব্য র প্রয়োজন নেই। না জানলে সেটা স্বীকার করুন। শিখে নিন। অযথা ভুলভাল বকে নিজের মান খোয়াবেন  না। আপনি যে বিষয় টা জানেন না এতে বলতে তো কোনো লজ্জা নেই। সবাই তো সব কিছু জানে না তাই না? শেখার, জানার আগহ টাই আসল। 


বন্ধু এমনই একটি সম্পর্ক আমাদের বিপদে আপদে সর্বদা সাহায্যের হাত আগে বাড়িয়ে দেয় বন্ধুরাই। কিন্তু বন্ধু নির্বাচন এও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। অনেকেই বন্ধুরূপী সুযোগসন্ধানী শত্রু থাকে। দশটা বাজে বন্ধুর চেয়ে একটা রিয়েল বন্ধু থাকা অনেক ভালো। ইয়ার্কি, ঠাট্টা, আড্ডা না মেরে কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকাই ভালো। আর জীবনে এগিয়ে চলার জন্য নিজেকে মোটিভেট করার চেস্টা করবেন। 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ