স্বপ্ন দেখা :
জীবনে যদি ধনী হতে চান স্বপ্ন দেখতে শিখুন। আপনি যদি যদি বড়ো কিছু হওয়ার বা বড় কিছু করার জন্য স্বপ্ন না দেখেন তো সেই স্বপ্ন পূরণের পিছনে ছুটবেন কিভাবে? স্বপ্ন আপনার আশাতীত লক্ষ্য কে অর্জন করার জন্য অনেকটা প্রেরণা যোগাবে। সুতরাং ধনী হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হলো স্বপ্ন দেখা।
কঠোর পরিশ্রম :
ধনী হওয়ার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। মনে রাখবেন পরিশ্রম ছাড়া চালাকি করে কেউ বড়ো লোক হতে পারে নি। শুধুই ছেড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার সপ্ন দেখলে হবে না। স্বপ্ন কে পূরণ করার জন্য অনেক অনেক পরিশ্রম করতে হবে। আপনার আজকের পরিশ্রম আগামী দিনের সাফল্যের চাবিকাঠি ।
সিদ্ধান্ত নিন ভেবে চিন্তে :
সময় আর সুযোগ হারিয়ে গেলে আর ফিরে পাবেন না। অর্থাৎ সময় থাকতে সুযোগ থাকতেই পরিকল্পনা মতো কাজ করতে থাকুন। সাফল্য ঠিকই আপনার কাছে এসে ধরা দেবে। সময় আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। সময়ের কাজ সময়ে না করলে , কাজের অবহেলা কিরলে, আলসিমি করলে স্বপ্ন পূরণ হবে না।
নতুন জিনিস শিখুন জ্ঞান অর্জন করুন :
কথায় বলে শেখার কোনো শেষ নেই। তাই আমাদের সকলেরই উচিত প্রতিদিন ই কিছু নতুন নতুন শেখার। একটা নতুন দিন , নতুন সূর্য, আর নতুন কিছু শেখা। আমাদের সাফল্যের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
সঞ্চয় করে চলতে শিখুন:
পৃথিবীর সকল ধনী ব্যাক্তি রাই সঞ্চয় করে চলেন। তাদের আয়ের তুলনায় তারা অনেকটাই সাধারণ জীবন ধারণ করে। ভবিষ্যতে র কথা মাথায় রেখে। সঞ্চয় এর অর্থ থেকেই তারা ভবিষ্যতে আরো নতুন কিছু করে আরো লাভবান হন। কিংবা আপদ কালীন সময়ে কাজে লাগান।
ব্যর্থতা হলো সাফল্যের মূল চাবিকাঠি:
জীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভুল হতেই পারে। বলে বাহুল্য ভুল হবেই। সেই ব্যর্থতা য় পিছিয়ে পড়লে চলবে না। নিজের লক্ষ্য থেকে সরে আসলে হবে না। ব্যর্থতা থেকে নিজের ভুল গুলো শিখতে হবে। আবার নতুন করে পথ চলতে হবে। ব্যর্থতা থেকে নেওয়া শিক্ষাই আপনাকে প্রতিদিন একটু একটু করে সাফল্যের দোরগোড়ায় নিয়ে আসবে।
জীবনে কিছু হতে চাইলে, কিছু করতে চাইলে, খারাপ সময় আসবে, খারাপ পরিস্থিতি র মুখোমুখি হতে হবে। লোকে খিল্লি, তামাশা করবে । কিন্তু আপনাকে সেসব কে তোয়াক্কা না করে সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হবে। লোকে আপনাকে দমানোর অনেক চেষ্টা করবে, অনেকেই নেগেটিভ কথা বলবে। অনেকে বলবে বামন হয়ে আকাশ ছোয়ার চেষ্টা। কিন্তু আপনাকে এইসব এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে বের করে দিতে হবে। দিন রাত পরিশ্রম করতে হবে। আর মনে জোর রাখবে আপনার দ্বারা এই কাজটা সফল করা সম্ভব। শুধু আপনিই পারবেন এই কাজটা করতে। ব্যস এই মনের জোর থাকলেই হবে। আর বাকিটা নিষ্ঠা ভোরে পরিশ্রম। আপনার ঘাম ঝরানোর সময় শুরু।
অজুহাত বা শর্ট কাট খুঁজবেন না :
কাজের ক্ষেত্রে অজুহাত খোঁজার চেষ্টা করবেন না। একদম না। কেউ বলল এত কেন খাটছ একে বললে ও করে দেবে। এইসব একদম না। পুরোটাই নিজে চেষ্টা করে করবে। দরকার হলে কারো থেকে শিখে নেবে। নিজে করার আনন্দ টাই আলাদা। এতে সক আলাদা অনুভূতি। কিন্তু চালাকি করে কোনো মহৎ কাজ সম্পন্ন হয় না। শর্ট কাটে কোনো কাজ ঠিক মতো হয় না। শুধুই পরিশ্রম ই আপনার ধনী হওয়ার একমাত্র চাবিকাঠি।
যারা ধনী হতে চায় তারা সুযোগ খোঁজে। অজুহাত নয়। সুযোগের সৎ ব্যবহার করাই বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের লক্ষ্য। দেখবেন যারা আসলেই কাজ করে জীবনে কিছু হতে চায় তারা সুযোগ খোঁজে আর সুযোগ টাকে কাজে লাগায়। তাই বুদ্ধি টাও ঠিক মতো খেলোতে হবে। শুধুই পরিশ্রম করলে চলবেনা । বোকার মতো খেটে গেলে হবে না। ঠিক মতো বুদ্ধি খাটিয়ে পা ফেলে স্টেপ বাই স্টেপ এগিয়ে যেতে হবে। বাইরের দুনিয়া খুব খারাপ । সবাই ঠকানোর জন্য অত পেতে আছে। ভালো মানুষের সুযোগ পেলেই ভুল বুঝিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। তাই টাকা পয়সা ঠিক জায়গায় ঠিক মানুষের কাছে বুঝে শুনে ইনভেস্ট করবেন। ফাঁদে পা দিবেন না। ভেবে চিন্তে এগোবেন। ঈশ্বরের উপর ভরসা রাখবেন।
নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকুন , আত্মনির্ভরশীল হন :
যাই হয়ে যাক না কেন নিজের লক্ষ্য থেকে সরে যাবেন না। নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস টুকু হারাবেন না। নিজেকে নিজেই নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন। হেরে গেলে কারো কাছে শেয়ার করার দরকার নেই। সেই ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুজুন, ভালো অভিজ্ঞ মানুষের পরামর্শ নিন।
আর কাজের থেকেও বড় কথা নিজের শরীরের যত্ন নিতে ভুলবেন না। কারণ শরীর টাই যদি সুস্থ না থাকে তখন কর্ম করে কি হবে। শরীর সুস্থ থাকলে কাজ করার এনার্জি থাকবে। আরো ভালো ভাবে এগিয়ে যাবেন জীবনের সাফল্যের দিকে। এবং ধনী হওয়া থেকে কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না। আর একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যদি মন থেকে কিছু চান, আর পরিশ্রম করেন, আপনার কাজে যদি সততা থাকে, ইউনিভার্স আপনাকে সেটা ঠিক উপহার দেবেন। এটা সত্য। একদম বাস্তব সত্য। মিলিয়ে নেবেন।
নিজের কাছেই নিজে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হন :
নিজেকে কখনো ছোট ভাববেন না। এতে আপনি নিজেই হীনমন্যতায় ভুগবেন। এবং আশেপাশের লোক আপনার সরলতার সুযোগ নেবেন। সপ্ন কোনো দিন ছোট দেখবেন না। অনেক বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন। আর একটু একটু করে সপ্ন কে বাস্তবায়িত করবেন। দেখবেন আপনি ঠিক একদিন আকাশ ছোঁয়া সপ্ন টাকে ছুঁয়ে ফেলেছেন। সুতরাং আপনি নিজেকে কোনো সাধারণ মানুষ ভাববেন না। আপনার মধ্যেও অনেক গুন আছে প্রমাণিত করার। সেটা আপনি আপনার সবটুকু দিয়ে করার চেষ্টা করবেন।
সমাপ্ত .........…............................................................
আমরা জীবনে চাই অনেক কিছু কিন্তু পরিকল্পনা মতো কিছুই করি না। তাই ব্যর্থ হই। এর থেকে বেরিয়ে আসার উপায় :
আমরা ভাবি আমি এই কাজের জন্য কাল থেকেই আদা জল খেয়ে লেগে পড়বো, চাকরির পরীক্ষার জন্য মাঠ পাশ করতে হবে শীত কালে কি আর ভোরে ওঠা সম্ভব একটু গরম টা পড়লেই ভোর বেলা উঠে প্রেক্টিস করা শুরু করে দেব। আগামী মাস থেকে একটা বিজনেস খুলবো। কিংবা এই পরীক্ষা টা যেমন হয়েছে হোক পরের বার থেকে ঠিক চেষ্টা করবো।
কিন্তু এই কাল টা কিংবা এই পরের মাস টা আর আপনার জীবনে আসে না। আর ই অপেক্ষা করাটাই আপনার জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়। আপনি কোন কিছুই বাস্তবায়ন করতে পারেন না। কাল টাই আপনার জীবনকে বারবার প্রতারিত করছে।
যেমন পরিকল্পনা করবেন সেই অনুযায়ী কাজ এ নেমে পড়ুন :
আমরা পরিকল্পনা করি অনেক কিছুই। কিন্তু সেই অনুযায়ী কাজ করি না। আমরা পরিকল্পনা র সময় একটা ভাসা স্বপ্ন দেখি। এতে মনে একটা আনন্দের সঞ্চার হয়। ভাবি এইভাবেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমরা সফল হতে পারবো। কিন্তু আসলে তা না। আমাদের পরিকল্পনা মতো কাজ টাও করতে হবে। সেটাই আমরা অনেক সময় করি না । কিন্তু শুয়ে বসে ভেবে ফেলি অনেক কিছু।
পরিস্থিতি বুঝে কাজ করতে চান কিংবা সুযোগের অপেক্ষা করেন ;
আপনার কাজের জন্য পরিস্থিতি সবসময় অনুকূল থাকবে তা নয়। আপনাকে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়েও এগিয়ে যেতে হবে। সুযোগের অপেক্ষা করতে গেলে সময় চলে যাবে। দেখবেন দিন শেষে আপনি পিছিয়ে গেছেন। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে তবে এগোব। এই ধারণা খুবই মারাত্মক। সাহস করে এগিয়ে যেতে হবে। মনের মধ্যে আত্মবিশ্বাস আনতে হবে। যারা ভালো সময়ের জন্য নিজের কাজ পরিশ্রম ফেলে বসে থাকে, শুধুই পরিকল্পনা করেন, স্বপ্ন দেখেন সেটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেন না তারা আসলে ভয় পান। এই ভয় টা কাটিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
ছোট ছোট সিঁড়ি পা ফেলে ক্রমশ সামনের দিকে অগ্রসর হন , এটাই সঠিক পদক্ষেপ আগামী র উন্নতি র জন্য :
ছোট ছোট ধাপে ধাপে কাজ করে এগিয়ে চলুন। একটু একটু করে এগোতে এগোতেই আমরা নিজেদের লক্ষ্যে ঠিক পৌঁছে যাব। একদিনে সব কিছু হয়ে যাবে না। একটু একটু করে এগোতে এগোতেই আমরা একদিন সঠিক জায়গায় পৌঁছে যাব । মনে রাখবেন কেউই রাতারাতি বড়লোক হয়ে যায় নি। সাফল্য পেয়ে যায় নি। এই জন্য অসীম ধৈয্য আর মনোবল কাজের প্রতি নিষ্ঠা, ভালোবাসা প্রয়োজন।
ব্যর্থতা কে মেনে নিতে শিখুন :
জীবনে কিছু একটা পেতে গেলে ব্যর্থতা তো আসবেই। তাতে দমে গেলে চলবে না। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ভুল একবার নয়। বারবার হতে পারে। আর আমাদের উচিত বারবার চেষ্টা করা। এইভাবেই আমরা সফল হতে পারবো।
নিয়মিত একটা রুটিন অনুসরণ করা উচিত :
নিয়মিত একটা রুটিন মাফিক কাজ করা উচিত। এতে কাজটি সময়ের সাথে সাথে সুন্দর ভাবে পরিকল্পনা মাফিক শেষ করা যায়। একটা শৃঙ্খলা জীবনে আসা উচিত। ডিসিপ্লিন ছাড়া জীবনে সাকসেস পাওয়া খুব কঠিন। কঠোর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রেখে কাজ করলে দ্রুত সফলতা অর্জন করা সম্ভব। নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ থাকতে হবে। নিজের কাছে নিজে হেরে গেলে চলবে না। দিনশেষে রুটিন অনুযায়ী সমস্ত কাজ সম্পন্ন করলে নিজের কাছেই একটা অদ্ভুত শান্তি মেলে। আর এটিই আমাদের সাফল্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
কাল থেকে শুরু করবো, পরের বছর থেকে ভালোভাবে পড়াশোনা শুরু করবো এইরকম ভাবলে কোনদিন ও এগোতে পারবেন না। আসলে কাল বলে কিছু হয় না। আজ থেকেই শুরু করুন। একটু একটু করে অভ্যাস শুরু করুন। আস্তে আস্তে সময়টা বাড়াতে থাকুন। এইভাবেই এগিয়ে যাবেন।
সুতরাং যাই করুন না কেন শুরু করে দিন
পড়াশোনা করতে চাইলে আজ থেকেই আরম্ভ করে দিন।
ব্যবসা করতে চাইলে আজই শুরু করুন।
কিছু শিখতে চাইলে সোশ্যাল মিডিয়ার হেল্প নিন। কিন্তু এগিয়ে চলুন নতুবা পিছিয়ে যাবেন। যতদিন না আপনি শুরু করছেন সব কিছুই অবাস্তব। আর শুরু করলেই দেখবেন একটু একটু করে আপনি কতদূর এগিয়ে গেছেন। একসময় সব কিছুই বাস্তবে পরিণত হবে। আপনি সফল হবেন।
পরিশেষে সফলতার জন্য এই উপদেশ গুলো মেনে চলুন। দেখবেন সফল হওয়া থেকে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না।
নিজের ওপর নিজে আস্থা রাখতে শিখুন :
নিজের উপর পূর্ণ ভরসা থাকলে ঠিক ই আপনি যে কোনো কাজে সফল হবেন। এবং সেই কাজের জনপ্রিয় তা আপনাকে ধনী হতে সাহায্য করবে। নিজের ওপর বিশ্বাস আপনাকে কাজের ক্ষেত্রে আলাদাই উৎসাহ দেবে। আর নিজের ওপর এই পূর্ণ বিশ্বাস আপনার মধ্যে জন্মালে দেখবেন সব কিছুই সম্ভব হয়ে উঠছে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিজের ক্ষমতা ও শক্তি বুঝে কাজ করে যান।
মানসিক শান্তি ও সাফল্যের আর ও এক ধাপ :
নিজের মানসিক শান্তি দিকে নজর দিন। মানসিক চাপ থাকলে কাজে মন বসবে না। চাপ কমাতে অনেক কিছু জিনিস আপনাকে ত্যাগ করতে হতে পারে। তাই জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো কিছু ছেড়ে দিতে ও হতে পারে। কিন্তু তা হোক। মনে রাখবেন মানসিক শান্তি র ও দরকার।যার ফলে আপনি টেনশন মুক্ত থাকতে পারবেন। সিএবং সুস্থ ভাবে নিজের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।
ইতিবাচক মনোভাব গড়ে
তুলুন :
ইতিবাচক মনোভাব আপনার মানসিক চাপ কে মুক্ত করে সামনের দিকে এগোতে সাহায্য করবে। ইতিবাচক মনোভাব আপনার অনেক সমস্যার সঙ্গে লড়তে সাহায্য করবে। আপনার মনে শক্তি সঞ্চয় করবে। ভয় কে কাটিয়ে আপনাকে জয়ের দিকে এগিয়ে দেবে।
আপনার শান্তি আপনার ওপরই যেন নির্ভরশীল হয়। সে দিকে লক্ষ্য দেবেন। অন্য দের আচরণ বা পরিস্থিতি যাতে আপনার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে না পারে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাল ছাড়বেন না, চেষ্টা চালিয়ে যান :
মনে রাখবেন আপনি যে মুহূর্তে হাল ছেড়ে দেবেন সেই মুহূর্ত থেকেই আপনি হেরে যাবেন। তাই ব্যর্থ হলেও চেষ্টা করে যান ক্রমাগত এই ভাবেই আপনি সফল হবেন। আর হাজার ব্যর্থতার পর যখন সাফল্য ধরা দেয় তখন সেই আনন্দ আরও বেশি দ্বিগুন হয়ে যায়। নিজের প্রতি নিজের কনফিডেন্স তৈরি হয়। আরও নিত্য নতুন কাজ করতে উৎসাহ জাগে মনে।
নিজেকে শান্ত রাখুন, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন :
কাজের চাপ থাকবেই। কিন্তু নিজের মাথা সবসময় শান্ত রাখতে হবে। খেয়াল রাখবেন আপনার মন কে যেন আপনার মস্তিষ্ক কে যেন অন্য কেউ নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে। আপনি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করুন। এবং শান্ত ভাবে ধীর পদক্ষেপ এ আস্তে আস্তে এগিয়ে যান। হুট করে এগিয়ে যাওয়া যায় না। এর কোনো শর্টকাট নেই। উন্নতি ধীরে ধীরে ই হয়।
অবসর নিন নিজেকে একটু ফ্রি হতে দিন
:
সবসময় কাজ করলে দেহে মনে চাপ সৃষ্টি হয়। মস্তিষ্কেও এর প্রভাব পড়ে। তাই মাঝে মাঝে নিজেকেও অবসর দেয়ার দরকার আছে। অবসরে একটু হাওয়া বদলান। এতে নিজের আবার এনার্জি বাড়বে। আপনি পুনরায় আগের মতো উদ্দীপনা নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
0 মন্তব্যসমূহ