এখান থেকেই টাটা প্রজেক্ট এর জমি শুরু হয়েছিল।
(আমি রাস্তা থেকে ছবি তুলেছি। বুঝতেই পারছেন এটি হাই রোড এর একদম পাশেই। )
কথায় বলে না মেয়ে দের নাকি দুটো বাড়ি হয়। একটি বাবার বাড়ি । আর একটা শশুর বাড়ি। আমার বাবার বাড়ি সিঙ্গুর এ। আমার জন্মানো, বড় হয়ে ওঠা সবই সিঙ্গুর থেকে। আমি জন্মেছি সিঙ্গুর হাসপাতালে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পাশ ও করেছি সিঙ্গুর থেকে। আপনারা অনেকেই সিঙ্গুর এর নাম শুনেছেন নিশ্চই। আগে অতটা সিঙ্গুর এর নাম প্রচারিত ছিল না। কিন্তু সিঙ্গুর এ টাটা কোম্পানি যখন জমি কিনতে আসে তখনই সিঙ্গুরের নাম শিরোনাম এ আসে। নানারকম রাজনৈতিক, ব্যাপার স্যাপার এর সাথে জড়িয়ে ছিল । কিংবা আছে। আমি ঐ সব চর্চায় যেতে চাই না। আমি মূলত আপনাদের কাছে সিঙ্গুরের টাটার অধীনস্ত যে মাঠ গুলি ছিল অর্থাৎ যেখানে টাটা কোম্পানির প্রজেক্ট করার কথা ছিল সেই মাঠ গুলির একটু ছবি বাবার বাড়ি থেকে আসার পথে তুলেছিলাম । তাই শেয়ার করছি।
বাবার বাড়ি থেকে শশুর বাড়ী যাওয়ার পথে এই টাটার মাঠ টা দেখা যায়। আমি বাইক থেকেই ছবি গুলো যেতে যেতে তুলেছি। দেখুন বন্ধুরা আমি জানি আমার ব্লগ ভারত ছাড়াও বাংলাদেশ, আমেরিকা, শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ড, স্পেন, নরওয়ে, আরব, ফিলিপিন্স, আরো অনেক জায়গা থেকে দেখে। তারাও যাতে দেখতে পায় তাই জন্য শেয়ার করলাম। আমি আপনাদের আমার সব কিছু শেয়ার করতে চাই। তাই এটাও দেখালাম। এই ছবি গুলি গত কালের তোলা। আমার ফোন টা দামি নয়। যেমন ছবি উঠেছে তাই দেখতে হবে কিন্তু। একটু মানিয়ে নেবেন প্লিজ।
পাশেই হাই রোড। দুর্গাপুর এক্সপ্রেস ওয়ে। আমি বাইকের পিছনে বসে ছবি তুলেছিলাম।
এটাও ওখানকার ছবি। এটা তবে কি কোনো অফিস কিনা জানি না। ওই জমিতেই।

এখন বাইপাস এর রাস্তার কাজ চলছে।
0 মন্তব্যসমূহ